শিক্ষা হলো ব্যক্তি ও সমাজের সুস্থিতি সুরক্ষা ও উন্নয়নের অন্যতম অবিরাম প্রচেষ্টা। সমাজ ও ব্যক্তিকে সর্বদাই নানারকম বিরূপ পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়। এ থেকে উত্তরণের জন্য মানুষ তার সময়ের শিক্ষা ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে এসেছে। বর্তমান সমাজও এর ব্যতিক্রম নয়। এখন আমরা আরও জটিল বৈশ্বিক সমাজ ব্যবস্থায় বসবাস করছি। এ কারণে আমাদের আরও সতর্ক, আরও সচেতন এবং আরও তথ্য-প্রযুক্তি নির্ভর হতে হবে যেন আমরা বৈশ্বিক সমাজের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারি এবং একটি বৈষম্যমূলক সমাজ গড়ে তুলতে পারি।
সংস্কারমুক্ত স্বাধীন চিন্তার সৎ, সাহসী ও সচেতন প্রজন্ম গড়ে তোলা। বোর্ড ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধা তালিকায় প্রথম সারিতে স্থান পেলেই যে মানুষ মানুষ হয় না তার প্রমাণ আমরা প্রতিনিয়ত পাচ্ছি। তাই দেশ ও দশের কল্যাণব্রতে স্নিগ্ধ মানব সন্তান আমাদের আজ একান্তভাবে কাম্য। তারাই গড়বে আমাদের কাঙ্খিত সোনার বাংলাদেশ। শিক্ষা আজ পণ্যে রূপান্তরিত হয়েছে। অনেক প্রতিষ্ঠান ডিগ্রি বিক্রি করে মুনাফা লুটে চলেছে। বাজার অর্থনীতি ও বিশ্বায়নের যুগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আদর্শে অনড় থেকে নানা প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে আমরা নিজের ভিত মজবুত রাখবো; এ অঙ্গীকারে আমরা অবিচল। ডিগ্রি লাভের সুযোগ করে দেয়া নয় শুধু, শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য পরিচর্যার এক উৎকৃষ্ট কেন্দ্র এই রাজিবপুর মহিলা কলেজ সব সময় নতুন সূর্যের দিকে অগ্রসরমাণ থাকবেএই আমার বিশ্বাস।